জামালপুর প্রতিনিধিঃ বহুল আলোচিত ৬ নং আদ্রা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ইজিপি প্রকল্পের অর্থ আত্মসাৎ অভিযোগে দেশ যুগান্তর, অভিযান টিভি,দৈনিক স্বাধীন প্রকাশ , wsbnews24 সহ বিভিন্ন মিডিয়া সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর ৬ আগস্ট/২৩ সোমবার বিকেল ৩ টায় ৬ জন ইউপি সদস্য ও ভুক্তভোগী শ্রমিকের অভিযোগের তদন্ত মেলান্দহ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মো: সেলিম মিঞা র নির্দেশে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পিআইও এর অফিসে অনুষ্ঠিত হয়। মেলান্দহ উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। অন্য সদস্য দুই জন হলেন মেলান্দহ উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ও সহকারি শিক্ষা অফিসার( ট্যাগ অফিসার) আবুল কাশেম। এতে অভিযোগকারিদের
বয়ান নোট করা হয় এবং তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তদন্ত কার্য সম্পন্ন হয়।তদন্তে প্রাথমিক ভাবে শ্রমিকদের টাকা না দেয়া ও সিম গুলো চেয়ারম্যানের হেফাজতে আছে সেটা সাক্ষ্য পাওয়া যায়।
জবানবন্দি শেষে ভুক্তভোগী শ্রমিকরা আমাদের প্রতিনিধি কে জানান- তারা তদন্ত কমিটির কাছে সত্য জবানবন্দি দিয়েছে। তারা আরো বলেন -৬ নং আদ্রা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম খোকা আমাদের কোন মজুরির টাকা না দিয়ে আমাদের সিমগুলো চেয়ারম্যানের হেফাজতে রেখেছে। আমরা এর সু বিচারের জন্য দরখাস্ত দিয়েছিলাম।আমরা এর ন্যায় বিচার না পেলে আরো উপরের মহলে যাবো। তদন্তে শেষে পিআইও মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন- নিয়ম অনুযায়ী অভিযোগের তদন্ত হচ্ছে পরে লিখিত আকারে দ্রুতই রিপোর্ট প্রদান করা হবে।