ইঞ্জিনিয়ার ওয়াহিদ মুরাদ চীফ রিপোর্টারঃ “মাদক ছেড়ে খেলতে আসো সুস্থ সবল জীবন গড়” এই স্লোগানকে সামনে রেখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা বাংলাদেশে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ করছেন। যুব সমাজকে মাদক মুক্ত করতে তিনি খেলাধুলার প্রতি বিশেষ নজর রাখছেন কারণ মাদক মুক্ত যুব সমাজই আগামী স্মার্ট বাংলাদেশের প্রধান শক্তি। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩তারিখ বৃহস্পতিবার বিকাল ৪ টায় খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার হাজীগ্রামে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল এমপি এসব কথা বলেন। তিনি আরো
বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই এলাকার মানুষকে এত ভালোবাসেন, যে আমরা আসতে আসতে দেখছিলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন কর্মকান্ড। সেই পদ্মা সেতু থেকে শুরু করে যেখানে যাই সেখানে প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের ছোয়া।এমনি করে প্রত্যোকটি অঙ্গনে উন্নয়ন এর যে ছোয়া পড়েছে এরই ধারাবাহিকতায় রুপসা, তেরখাদা, দিঘলিয়া গনজাগরন তৈরি হয়েছে, তা সম্ভব হয়েছে একমাত্র খুলনা-০৪ আসনের এমপি আব্দুস সালাম মূর্শেদীর কারনে । যিনি সংসদে গিয়ে যে ভাবে মন্ত্রীদের সাথে নিয়ে এ এলাকার উন্নয়নের জন্য কথা বলে, উন্নয়ন না হয়ে পারে না। তার বাস্তব চিত্র আমরা এ এলাকায় দেখছি। তিনি ৩ উপজেলায় এক সাথে ৩টি মিনি স্টোডিয়ামের কাজ নিয়ে এসেছেন। উনার ডায়নামিক যে চিন্তা ডায়নামিক কাজের ধারা অব্যাহত রাখতে তিনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি আরো বলেন, সারাদেশে শেখ রাসেল মিনি ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের ১৮৬টি উপজেলায় এ স্টেডিয়াম নির্মাণ কাজ হাতে নিয়েছি। পাশাপাশি যুব উন্নয়নের অধিদপ্তরের মাধ্যমে যাতে আমাদের বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় সে লক্ষে আমাদের সরকার ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের মাধ্যমে ৩৮০০ (তিন হাজার আটশো) কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছি। এর মাধ্যমে ৯ লক্ষ যুবকদের আত্বকর্মসংস্থানের ব্যাবস্থা করে দিব। সেই প্রকল্পটি আগামী মার্চ মাস থেকে শুরু হবে।
এসময় সন্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, খুলনা-০৪ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মূর্শেদী, বিশেষ অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ মারুফুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মাহাবুবল আলম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খান নজরুল ইসলাম, অফিসার ইনচার্জ মোঃ শওকাত কবীর, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সামসুন নাহার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোল্লা আকরাম হোসেন, সার্বিক সহযোগিতায় সেনহাটী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গাজী জিয়াউর রহমান। আরও উপস্থিত ছিলেন গাজীরহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মফিজুল ইসলাম ঠান্ডু, দিঘলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ হায়দার আলী
মোড়ল, বারাকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সাহাগীর হোসেন পাভেল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এস এম গোলাম রহমান, মাস্টার ইউনুস আলী, মোশাররফ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী রেজা বাচা, সংগঠনিক সম্পাদক জালাল তালুকদার, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন, দপ্তর সম্পাদক লোকমান হোসেন, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক জাকির হোসেন, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক সেলিম মল্লিক, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক রায়হান ফরিদ, সহ প্রচার সম্পাদক মোঃ মকবুল হোসেন, সদস্য কে এম আসাদুজ্জামান, দিঘলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আনসার আলী, সাধারণ সম্পাদক শেখ মঞ্জুর হোসেন, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শেখ
মনিরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ইয়াজুল ইসলাম, সহ-সভাপতি শেখ রিয়াজ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ আনিসুর রহমান, সহ সম্পাদক সাইদুর রহমান, রুবেল সরদার, রাকিব মোড়ল, রানা মোল্লা, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ আল আমিন, সদস্য এস এম হাবিবুর রহমান তারেক, হামিম মোল্লা, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম রিতা, জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি নাসির উদ্দীন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোল্লা নাহিদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিন আরাফাত, দিঘলিয়া ইউনিয়ন মহিলালীগের সভাপতি পাখি বেগম, দিঘলিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি সৈয়দ জামিল মোরর্শেদ মাসুম, সাধারণ সম্পাদক কে এম তহিদুজ্জামান, বারাকপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আলী বাকের প্রিন্স, সাধারণ সম্পাদক ইসরাইল চৌধুরী, চন্দনীমহল সংগঠনিক ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ইমরান গাজী, সাধারণ সম্পাদক মিরাজ মোল্লা, সেনহাটি ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান, গাজীরহাট ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মনির মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক রুবেল সরদার সহ প্রমূখ।
উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন এডিসি শিক্ষা ও আইসিটি এবং সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মাস্টার কামরুল ইসলাম।