সাগর কুমার বাড়ই খুলনাঃ সাংবাদিক পরিবারের পক্ষ থেকে জানাই পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে সর্বস্তরের জনগণকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন,সাংবাদিক হচ্ছে দেশের জাতি সমাজের মধ্যে দরর্পন তিনি বলেন,বাংলাদেশ ও বিশ্বের কাছে আজ ঈদ শুভেচ্ছায় বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, শান্তিপূর্ণ মানবাধিকার সমুন্নত রাখার মাধ্যমে প্রীতিময় সমাজ গঠন সম্ভব। কারণ ঈদুল আজহা ধৈর্য, সহনশীলতা, সহমর্মিতা এবং অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ও ভালোবাসার শিক্ষা দেয়। আমরা যেন প্রতিটি পশু কোরবানির সঙ্গে অন্তরের পশুত্বকেও কোরবানি দিতে পারি।ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ জীবনে অমাদের আত্মশুদ্ধি, সংযম, সৌহার্দ্য ও সম্প্রতির মেলবন্ধন তৈরি করুক। ঈদের দিন সবাই হাসি-খুশি থাকবেন, আনন্দে
আমাদের জীবন পূর্ণতায় ভরে উঠুক। ঈদুল আযহা ত্যাগের মহিমা, খুশি ও আনন্দ ধারা বয়ে আনুক শান্তি।পবিত্র ঈদ সমাজের সব ভেদাভেদ ও সীমানা মুছে দিয়ে মানুষে মানুষে মহামিলন ঘটায়। দেশের অসহায়, গরীব, দুঃস্থ, দরিদ্র মানুষের প্রতি ভ্রাতৃত্ববোধ ও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে সমাজের বিত্তবান শ্রেণীর জনগণ ঈদের এই আনন্দকে সকলের মাঝে ছড়িয়ে দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
সাংবাদিক এস এম মফিজুল ইসলাম (জুম্মন) আরো বলেন, পবিত্র ঈদুল আযহা সঞ্চারিত করে আত্মদান ও আত্মত্যাগের মানসিকতা। এই মর্ম অনুধাবন করে সমাজে শান্তি ও কল্যাণের পথ রচনা করতে আমাদের সংযম ও ত্যাগের মানসিকতায় উজ্জীবিত হতে হবে। এই দিনে মানুষে মানুষে প্রীতি ও বন্ধনের যোগসূত্র আরও সুদৃঢ় হোক। আসুন আমরা সবাই মিলেমিশে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ নিশ্চিত করে সুস্থ ও সুন্দর জীবন গড়ি, সবাইকে আবারও ঈদের
শুভেচ্ছা, খুলনা জেলার পক্ষ থেকে সকল বাসিকে ঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এস এম মফিজুল ইসলাম (জুম্মন) ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক ইত্তেফাকও দৈনিক পূর্বাঞ্চল পত্রিকার তেরখাদা প্রতিনিধি । পরিবারের পক্ষ থেকে সকল খুলনা বাসিকে পবিত্র ঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা ও প্রাণঢালা অভিনন্দন ও ঈদ মোবারক জানিয়েছেন, সাংবাদিক এস এম মফিজুল ইসলাম (জুম্মন) খুলনা জেলা বাসিকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা প্রাণঢালা অভিনন্দন ও ঈদ মোবারক। বছর ঘুরে মুসলিম উম্মাহর আনন্দময় দিন ঈদুল আযহা আমাদের মাঝে সমাগত। পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে সাভারবাসী সহ সকল মুসলিম ভাইবোনদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ,ঈদ মোবারক। মহান আল্লাহর
প্রতি গভীর আনুগত্য ও সর্বোচ্চ ত্যাগের মহিমায় পবিত্র ঈদুল আযহা। মহান আল্লাহর নির্দেশে স্বীয় পুত্র হযরত ইসমাইল (আঃ) কে কোরবানি করতে উদ্যত হয়ে হযরত ইব্রাহিম (আঃ) আল্লাহর প্রতি অবিচল আনুগত্য, অকুণ্ঠ আত্মত্যাগ ও অগাধ ভালোবাসার যে সুমহান দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, তা চিরকাল অনুকরণীয় ও অনুসরণীয়। তাঁরই নিদর্শন স্বরুপ আমরা প্রতি বছর আল্লাহ তা’আলার সন্তুুষ্টির উদ্দেশ্যে পশু কোরবানি করি। এই উৎসবের মধ্য দিয়ে সামর্থ্যবান মুসলমানগণ কুরবানিকৃত পশুর মাংস আত্মীয় ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বিলিয়ে দেন এবং সমাজে সাম্যের বাণী প্রতিষ্ঠিত করেন। পবিত্র ঈদুল আযহার প্রকৃত শিক্ষা ও ত্যাগের আদর্শ ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে প্রতিফলিত হোক এই কামনা করছি।