সেলিম খান সাতক্ষীরাঃ সরকারের উন্নয়নে ছোঁয়া পালটে যাচ্ছে কলারোয়া উপজেলা প্রান্তিক সোনাবাড়ীয়া ইউনিয়নের সোনাবাড়ীয়া টু পাঁচপোতা গ্রাম বাংলার রাস্তা। সরকারি প্রতিষ্ঠান স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ( এলজিইডি) কলারোয়া উপজেলা সাতক্ষীরা হাত ধরে গ্রাম হবে শহর বাস্তবায়ন হচ্ছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় কলারোয়া উপজেলা এলজিইডি আওতায় গ্রামের মানুষের প্রানের দাবি কার্পেটের রাস্তা নির্মান কাজ চলছে।প্রথম অর্ধ দেড় কিলোমিটার রাস্তার কাজ চলমান রয়েছে। এতে গ্রামের মানুষ অনেক খুশি বলে সাংবাদিকদের জানান।সোনাবাড়ীয়া গ্রামের কৃষক জামাল (৪০) সাংবাদিকদের জানান, আমার জন্মের পরথেকে এই রাস্তা ছিলো কাঁদা মাটির। অল্প বৃষ্টি হলে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল ছিলো অনেক অসুবিধার। আল্লাহর ইচ্ছায় বর্তমান সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ও আমাদের মাননীয় এমপি এ্যাডঃ মোস্তফা লুৎফুল্যাহ আমাদের এই রাস্তাটা দিয়েছেন। তিনি আরো জানান কলারোয়া উপজেলা এলজিইডি অতিদ্রুত সময়ে রাস্তার কাজ সম্পন্ন করেছেন।তাদের এই কাজ ভুলবেনা এলাকার মানুষ বলে জানান তারা।
এই সময় পাঁচপোতা গ্রামের এক শিক্ষক বলেন বর্তমান সরকার ও মাননীয় এমপির উন্নয়নে আমারা খুশি তার থেকে বড়ো কথা স্বাধীনতার পরে আমাদের গ্রামের কোন ইট না সরাসরি পিচের রাস্তা হচ্ছে তার জন্য আমরা চিরকাল কৃতজ্ঞ থাকবো। তিনি আরও বলেন রাস্তাটা আমরা আগামীতে দমদম টু বোয়ালিয়া রাস্তার সাথে যোগ করে দেওয়ার দাবি আমি সহ এই গ্রামবাসীর।
রাস্তার বিষয়ে এলাকার অনেক বলেন আমরা সরকারের উন্নয়ন, ও এলজিইডি কর্মকতা উপরে অনেক খুশি তাদের নিয়মিত কাজ পর্যবেক্ষণ করছে এবং ঠিকাদার তাদের কাজ ঠিকভাবে করছে বলেই জনগণ এক রকম সন্তুষ্টো প্রকাশ করেছেন।
এ বিষয়ে কলারোয়া উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তরের কর্মকর্তা সুদীপ্ত কার দীপ্তর সাথে কথা বললে তিনি বলেন এলজিইডি বাংলাদেশ একটি রোল মডেল। অল্প বাজেটে অধিক কাজের মানসম্মত কাজ একমাত্র আমরা করে যাচ্ছি।সেই সময় তিনি বলেন আমাদের ঠিকাদার গুলো ও ভালো কাজ তার জন্য আমরা সুনাম অর্জন করেছি। এই কর্মকতা তাদের উন্নয়নের কথা তুলে ধরে বলেন। আপনারা সাংবাদিক আপনারা জানেন হঠাৎ করে নির্মাণাধীন যন্ত্রপাতি ইট পিস সহ সবকিছুর দাম কিভাবে বেড়ে গিয়েছে তার ভিতরেও আমরা পাটলী, দেয়াড়া টু সলিমপুর, হেলাতলা টু হেলাতলা কোটা, চন্দনপুর ইউনিয়ন সহ শতাধিক রাস্তা নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছি। এখনো চলমান করেছে কয়েকটি রাস্তা। আমরা কোন কিছুতে প্রভাবিত হয়না জনগনের চাহিদা, সুবিধা ও উন্নয়নের ক্ষেত্র দেখে কাজ করে থাকি।রাস্তা নির্মানে আমরা বদ্ধ পরিকর উল্লেখ করেন এই কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার কৃষ্ণা রায়ের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।