পটিয়ার ধলঘাটে হত্যার হুমকি বনজ ফলজ গাছ কর্তনের থানায় অভিযোগ

 পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:- গতকাল ২৫ জুলাই বিকেলে পটিয়া থানার দায়েরকৃত অভিযোগ সুএে বাদীর অভিযোগ হুবহু তুলে ধরা হলো মোঃ মহিউদ্দিন মল্ল(৪২), পিতা: মৃত এখলাছ মল্ল, সাং— ধলঘাট, আবদুল আজিজ মল্ল এর নতুন বাড়ী, ৪নং ওয়ার্ড, ১০নং ধলঘাট ইউনিয়ন, থানা: পটিয়া, জেলা: চট্টগ্রাম। বিবাদী: ১। জহির মল্ল(৩৬), পিতা: মৃত আহম্মদ

 

মল্ল, সাং— উত্তর সমুরা, মল্ল বাড়ী, ৭নং ওয়ার্ড, ১০নং ধলঘাট ইউনিয়ন, থানা: পটিয়া, জেলা: চট্টগ্রামসহ অজ্ঞাতনামা ৫/৬জন। যথাবিহীত সম্মানপূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্মস্বাক্ষরকারী এই মর্মে বর্ণিত বিবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করিতেছি যে, অধীন সহজ সরল, নিরীহ ও দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল লোক হই। বর্ণিত

 

১নং বিবাদী মাদক ব্যবসায়ী, মাদক স¤্রাট হিসেবে খ্যাত ও হত্যা, অপহরণ, ডাকাতী, সন্ত্রাসীসহ বিভিন্ন থানার তালিকাভুক্ত আসামী, জোরজুলুমবাজ, দাঙ্গাবাজ, ভুমিদস্যু ও অসৎ প্রকৃতির লোক বটে। বিভিন্ন সময় বর্ণিত বিবাদীগণ আমার মৌরশীয় ভোগ দখলীয় জায়গা জোর পুর্বক দখল করার জন্য নানান পায়তারা করিয়া আসিতেছে এবং তাহারা

 

উক্ত বিরোধের বিষয় নিয়ে আমাকে ও আমার পরিবারের সদস্যদের অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করিয়া মৃত্যুর হুমকি ধমকি দিয়া আসিতেছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২৫/০৭/২০২৩ইং তারিখ সকাল অনুমান ১০.০০ ঘটিকার সময় বর্নিত বিবাদীগণ বেআইনী জনতাবদ্ধে দেশীয় অস্ত্র সস্ত্রে সজ্জিত হইয়া উক্ত জায়গার উপর অনাধিকার প্রবেশ করিয়া জায়গার উপর স্থিত

 

ফলজ ও বনজ গাছ কাটিয়া অনুমান ২৫,০০০/— টাকা ক্ষতি সাধন করে। পরবতীর্তে আমি সংবাদ পাইয়া ঘটনাস্থলে আসিয়া আমি বর্ণিত বিবাদীদেরকে এহেন অন্যায় কর্মকান্ডের কারণ জিজ্ঞাসা করিলে বর্ণিত বিবাদীগণ আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করিয়া বলে যে, উক্ত বিষয়ে বেশি বারাবারী করিলে আমাকে ও আমার পরিবারের সদস্যদের মারিবে,

 

কাটিবে, প্রাণে হত্যা করিয়া লাশ গুম করিবে ও মিথ্যা মামলা দিয়া হয়রানী করিবে মর্মে হুমকি দেয়। উক্ত বিষয় স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের অবগত করিয়া অত্র অভিযোগ দায়ের করিতে বিলম্ব হইল। উল্লেখ থাকে যে, বর্ণিত বিবাদীদের এহেন অন্যায় কর্মকান্ড ও অন্যায় অত্যাচারের বিষয়ে আমি কিংবা আমাদের ওয়ারিশগণ জোরপ্রতিবাদ করিলে বর্ণিত বিবাদীগণ কতৃর্ক দাঙ্গা হাঙ্গামাসহ শান্তি ভঙ্গের আশংকা রহিয়াছে। বর্তমানে আমি ও আমার পরিবারের সদস্যরা জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগিতেছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top