বাংলাদেশের মাহবুব আলম প্রবাসে (লন্ডন) থেকে ও সরকারের সাথে জাল জালিয়াতি করে অবৈধ সম্পদ করেছে বাংলাদেশে

 স্টাফ রিপোটার: আমরা জানি ওয়েস্টার্ন (লন্ডন) দেশগুলোতে উন্নতমানের সেবা দিয়ে থাকে, য়ারা চাকরিতে অক্ষম,পঙ্গু, কানা, খোড়া, তাদের জন্য রয়েছে অতিরিক্ত সুযোগ সুবিধা ও সরকারি ভাতা। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, একজন মানুষ যতটা শারীরিক ভাবে অসুস্থ না তার থেকে ও কম অসুস্থ হলেও তারা অনেক সময় ডাক্তারের নিকট খেকে অসুস্থতার সনদপত্র নিয়ে থাকে।কিছু অসাধু লোক এই ধরনের সুযোগ-

 

সুবিধা নিয়ে বদনাম করছে প্রবাসের। মাহবুব আলম জম্ম বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলায়। জার্মান পাসপোর্ট ধারী এবং ইনডিপেন্ডেন্ট লাইভ স্থায়ী বসবাসের ভিসা নিয়ে সে লন্ডনে বসবাস করে। সে নিজেকে পঙ্গু দাবি করে লন্ডনের সরকারের কাছ থেকে এক্সেসএবল গাড়ি পাস করিয়ে নেন।কিন্তু সে বাংলাদেশে এসে এক্সেস বল গাড়ি ছাড়াই দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে। সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকে লন্ডন সরকারের কাছ

 

থেকে, বাংলাদেশে বেশ কিছু জায়গা/জমি, সম্পত্তি ও ব্যবসা পরিচালনা করছে। মাহবুব আলম ইউকে (কেসওয়ারকার) কে কিছু না জানিয়ে বাংলাদেশে যাতায়াত করে এবং টাকা পাঠায় অনিয়মের মাধ্যমে। জানা যায় প্রতারক মাহবুব আলম দীর্ঘদিন লন্ডনের ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে অনুদান নিয়ে বাংলাদেশের সম্পদ গড়ে তুলেছে। তিনি টাকা পাঠায় এনইসি মানি ট্রান্সটার এর মাধ্যম সে দীর্ঘ দিন যাবত যে ঠিকানা

 

ব্যবহার করে বাংলাদেশে টাকা পাঠায় তদন্ত করে জানা যায়, সেই ঠিকানায় মাহবুব আলম থাকে না । নিয়ম অনুযায়ী যদি কেউ টাকা পাঠায় তার বর্তমান আইডি কার্ড ব্যাবহার করা উচিত কিন্তু এই ঠিকানায় বর্তমানে কোন আইডি নাই বলে জানাযায়। জার্মানে তার প্রথম বউ তার নামে ২ টি প্রতারনা মামলা করে। তার পর তিনি লন্ডন আসেন৷ পরবর্তীতে তিনি লন্ডনে বিয়ে করেছিল তার সাথে খারাপ ব্যাবহারের কারনে

 

তার দ্বিতীয় স্ত্রী লন্ডনে ২ টি মামলা করেছে এবং বাংলাদেশের রমনা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন । বাংলাদেশে তার নিজস্ব বাড়িতে একজন কেয়ারটেকার রাখা আছে যার নাম জিএম, গফফার, খোজ নিয়ে জানা যায় সেই কেয়ারটেকার ও একজন প্রতারক, সে দীর্ঘদিন যাবত মানুষের সাথে প্রতারনা করে আসছে। সিদ্ধেশ্বরী মাহবুব আলম এর বাড়ি ক্যাশ বক্স ভেঙ্গে বিপুল পরিমান নগদ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। চলমান,,,,,

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top