বঙ্গবাজার অগ্নিকাণ্ড
লেখক ঃ ইঞ্জিঃ সিরাজুল ইসলাম
মাধুরী বোস: বিশেষ প্রতিনিধি:: বঙ্গবাজার অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে সেদিন যেদিন পদ্মাসেতু তে প্রথম ট্রেন প্রবেশ করলো! শুরু হয়েছে সরকার বিরোধী বিষোদগার। বিএনপির কেউ একজন বলেছেন “বঙ্গবাজার অগ্নিকাণ্ডে সরকার সরাসরি জড়িত। প্রিয় পাঠক, ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহে হয়েছিলো শেখ হাসিনা শপথ নেয়ার মাত্র একমাস পর। ৫৭ জন সেনা উচ্চ কর্মকর্তা সহ মোট চুয়াত্তর জন হত্যা করে মাটিতে পোতাও ড্রেনে ভাসিয়ে দেয়া হয়েছিলো। তখনও সরাসরি সরকার বিডিআর
দিয়ে সেনাবাহিনী হত্যা করে সেনা বাহিনী শেষ করতে চায় বলে রাখঢাক না করেই বলা হচ্ছিল! অথচ বিএনপি জামাত জড়িত ছিলো তা স্পষ্ট দেখায় দিচ্ছি আমার আর্টিকেল! ১.বিডিআর বিদ্রোহের দুইদিন আগে বিনা কারনে বিএনপি জামাতের সব সাংসদ ওয়াকআউট করেন! ২. জামাতের মুজাহিদ ঘটনার দু’দিন আগে দেশত্যাগ করতে চেয়েছিলেন! এয়ারপোর্টে তাকে আটকানো হয়! ৩. ঘটনার একদিন আগের থেকে ২/৩ দিন ও রাত বেগম জিয়া বাসায় থেকে নিরুদ্দেশ ছিলেন এবং কোথায়
ছিলেন গোয়েন্দা সাংবাদিক কেউ আজও আবিষ্কার করতে পারেন নাই ! ৪. ঘটনার সাথে সাথে ‘সাদেক হোসেন খোকা’ ও জামাত ঘরনার সাবেক বিডিআর “ডিজি ফজলুল হক” বিডিআর এর পক্ষে বিবৃতি দেন এবং সেনা অফিসার দের স্বৈরশাসন বিডিআর জোয়ানদের উপর এবং সরকারের দেয়া বিডিআরের ডাল ভাত কর্মসূচির
চারশত কোটি টাকা লুটপাট সামনে টেনে আনেন। ৫. সালাহউদ্দিন কাদেরের সাংবাদিকদের ভৎসনা করে বলেন,”কি সাক্ষাৎ কার চাও, কিছু প্রানী মারা গেছে”! বঙ্গবাজারের অগ্নিকান্ড কোন ‘কূট আঘাত’ নয়তো? বিডিআর বিদ্রোহের নামে তখনকার মত ‘বঙ্গ বাজার অগ্নিকান্ড’ কোন নাশকতা নয়তো? নয়তো সাতসমুদ্র তেরনদীর ওপার থেকে আসা, “পদ্মা ব্রিজে ট্রেন আনন্দ মাটি করে দাও হে অনুসারীরা!” ভালো থাকেন সুস্থ থাকেন নিজ দেশকে ভালবাসেন।