নিজস্ব প্রতিবেদক::::: বিদ্যুতের বিল পরিশোধ না করা, বিদ্যুতের লাইন বাইপাসিংসহ ইত্যাদি কারণে পিডিবিসহ অন্যান্য বিদ্যুৎ কোম্পানি প্রিপেইড মিটার চালু করে। প্রথমে এলাকাভিত্তিক প্রজেক্টের মাধ্যমে বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটারের দক্ষতা নিরূপণের জন্য এটিকে কিছু কিছু এলাকার গ্রাহকদের মধ্যে রিপ্লেসমেন্টের মাধ্যমে সংযোগ দেওয়া হয়। প্রথম পর্যায়ে গ্রাহকের বাসায় বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটার সংযোগ স্থাপনের পর প্রায় ২০০টি ডিজিটের কোড মিটারে প্রবেশ করাতে হয়েছিল। এরপর
প্রতিমাসে বিকাশের/ নগদের মাধ্যমে টাকা লোড করে ২০ ডিজিটের একটি কোড নিয়ে তা সংশ্লিষ্ট মিটারে প্রবেশ করানো হলেই যে কোনো মূল্যের টাকা বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটারে ব্যালেন্স হিসাবে দেখাত। সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকমাস ধরে বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটারে রিচার্জ করলে ২০০ ডিজিটের একটি কোড চলে আসে, যা
তিনবারের মধ্যে নির্ভুলভাবে প্রিপেইড মিটারে রিচার্জ করতে হচ্ছে। এই জটিল কোডগুলো প্রিপেইড মিটারে প্রবেশ করাতে যেমন সময় নষ্ট হচ্ছে, পাশাপাশি কোড প্রবেশ করানোর কারণে তিনবার ভুল করলে ঐ মিটারটি লক হয়ে যাচ্ছে। এ কারণে বিদ্যুৎ অফিসের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট লোকবল দিয়ে মিটার আনলক করতে হচ্ছে; এতে চরম গ্রাহক ভোগান্তির সৃষ্টি হচ্ছে। তাই জনস্বার্থে এ সমস্যা নিরসনে বিদ্যুৎ কোম্পানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট উর্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।