আবুল হাশেম পাইকগাছাঃ পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি যুগোল কিশোর দের ঞ্জাতীভোজ অনুষ্ঠানে খুলনা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি প্রবীণ রাজনীতিবিদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক অঙ্গনের আস্থাভাজন ও বিশস্ততার প্রতীক, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শেখ হারুনার রশিদ। সোমবার ২.৩০ মিনিটের দিকে কপিলমুনি নাছিরপুর দে নিবাসে অনুষ্ঠিত ঞ্জাতীভোজ অনুষ্ঠানে তিনি অংশগ্রহণ করেন। এসময় যুগোল কিশোরদের
সহধর্মনী লক্ষী রানী দে ও হাজার হাজার যুগোল প্রেমী মানুষের সাথে মতবিনিময় করেন তিনি। এসময় অনুষ্ঠানের সার্বিক পরিবেশ নিয়ে যুগোল পুত্র হিমাদ্রী শেখর দের প্রতি ধন্যবাদ জানান পরিষদ চেয়ারম্যান। এসময় সফরসঙ্গী উপস্থিত ছিলেন, খুলনা জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি এ্যাডঃ সোহরাব আলী সানা, অধ্যাপক নিমাই চন্দ্র রায়, বিএম সালাম, সাধারণ সম্পাদক সুজিত অধিকারী, পাইকগাছা কয়রা আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আক্তারুজ্জামান বাবু, খুলনা জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন-
সাধারণ সম্পাদক মোঃ কামরুজ্জামান জামাল, শিল্প ও বাণিজ্যে বিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম রাসেল, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ কামরুল হাসান টিপু, যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক আনন্দ মোহন বিশ্বাস, কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান কওছার আলী জোয়ার্দ্দার, লতা ইউপির চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাস, সাংবাদিক জিএম হেদায়েত আলী টুকু, ইউনিয়ন সাধারণ সম্পাদক শেখ ইকবাল হোসেন খোকন, চম্পক কুমার পাল, সাধন ভদ্র, আব্দুর রাজ্জাক রাজু, জি এম
আজিজুল হাকিম, রাম প্রসাদ পাল, জগদীশ দে, প্রভাষক কামাল হোসেন, বিধান চন্দ্র ভদ্র, ইউপি সদস্য রবিন অধিকারী, শেখ রবিউল ইসলাম, প্রণব কান্তি মন্ডল, জালাল সরদার ও শেখ কবির হোসেন প্রমুখ। প্রসংগত, বাধ্যকজনিত কারণে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ভোর ৫.৩০ মিনিটে যুগোল কিশোর দে নিজ বাসভবনে ইহলোকের মায়া ত্যাগ করে পরলোক গমন করেন। মূত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। মূত্যুকালে তিনি এক স্ত্রী, তিন পুত্র, আত্নীয় স্বজনসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখেগেছেন। তিনি
এলাকার বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি ছিলেন, কপিলেশ্বরী কালী মন্দির, চলার সাথী ও শ্রী শ্রী লোকনাথ মন্দিরেরর সভাপতি, কে আর আর মধ্যামিক বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি, কপিলমুনি বেদমন্দির, রামকৃষ্ণ মন্দির ও বিনোদ স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের উপদেষ্ঠা, কপিলমুনি সহচরী বিদ্যামন্দির, কপিলমুনি প্রেসক্লাব, বণিক সমিতি ও পূর্বপাড়া হরিসভা মন্দিরের দাতা সদস্য, বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম মোড়ল ট্রাষ্টের ক্যাশিয়ার, কপিলমুনি কেকেএসপির পৃষ্ঠপোষক ও অনির্বাণ লাইব্রেরীর আজীবন সদস্য ছিলেন। এছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে অতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন।