কলারোয়ায় প্রেসক্লাবের আয়োজনে অবৈধ লটারি বন্ধ,জনমনে স্বস্তির নিঃশ্বাস

 সেলিম খান সাতক্ষীরা ::: : সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা প্রেস ক্লাবের আয়োজনে আনন্দ মেলার নামে অবৈধ লটারি বন্ধ জনমনে স্বস্তির নিঃশ্বাস। দিন দিন বাড়ছে দ্রব্যমূল্যে দাম।অন্য দিকে কয়েক দিন মধ্যে মুসলিম জাহানের অন্য মত সিয়াম সাধনার মাস শুরু হচ্ছে ।২০ টাকার বিনিময়ে লক্ষ টাকার উপহারের লাভ দেখিয়ে মানুষ নিঃস্ব করার অন্যতম হাতিয়ার উঠাও বাচ্চা লটারি বেছে নিয়েছে অবৈধ কিছু ব্যবসায়ীরা। বৈশ্বিক মহামারী দ্রব্যমূল্যের উদ্যগত সিয়াম সাধনার মাস সামনে রেখে অবৈধ

লটারি বন্ধের দাবিতে আনন্দ মেলার নামে অবৈধ লটারি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে কলারোয়া সচেতন মহল ও সাংবাদিকরা। এর পারে ও কোন এক অদৃশ্য ক্ষমতা বলে চালিয়ে যেতে থাকে এই অবৈধ লটারি খেলা উঠাও বাচ্চা। আজ সকাল থেকে লটারি বন্ধ হওয়ার পরে কলারোয়া জনমনে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে জনগণ। একজন সমাজসেবক সাংবাদিদের জানান,মেলা চলুক তাতে কোন সমস্যা নেই, কিন্তু অনুমতি বিহীন লটারি না চালানো ভালো।তিনি বলেন আমরা খুশি হয়েছি

লটারি বন্ধ হওয়াতে। তিনি আরও ধন্যবাদ জানান উপজেলা, জেলা প্রশাসক ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বততম কর্মকর্তাদেরকে। সাংবাদিক মহলে ও খুশি বিরাজমান। কয়েক জন সাংবাদিক জানান, কলারোয়া উপজেলা প্রেস ক্লাবের আয়োজনে যে মেলা হচ্ছে এটা কলারোয়া হাতে গুনা ৫ জন সাংবাদিক করেছে। ৫ জনের পকেট ভরিয়ে কলারোয়া মানুষের পকেট কেটে সাংবাদিক সমাজ কে বদনাম এটা আমরা মেনে নেব না। সাতক্ষীরা জেলার একজন সাংবাদিক বলেন, কলারোয়া হাতে গুনা

কয়েক জন সাংবাদিকের দায় ভার সাংবাদিক সমাজ নেবে না।যেটা বৈধতা আছে সেটাতে কোন বাঁধা দেওয়া হচ্ছে না। লটারি বন্ধ হয়েছে আমরা ধন্যবাদ জানাচ্ছি জেলা প্রশাসককে। এতে এটা যেন আর অনুমতি না পাই এর জোর দাবি রাখেন সাতক্ষীরা সাংবাদিক সমাজ। কলারোয়া প্রেস ক্লাবের দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম লিটন সাংবাদিকদের জানান, গত ২৪ তারিখ কলারোয়া বল ফিল্ড মাঠে একটি আনন্দ মেলার অনুমতি পাই। এতে এই মেলায় ১০ নির্দেশনা দেয়া হয় তার মধ্যে লটারি বিক্রি

করা যাবে না কিন্তু দেখা গিয়েছে এই মেলার মূল আকর্ষণীয় ছিল এই লটারি। উপজেলার মানুষের পকেট কাটা এই লটারি বন্ধের দাবিতে একটি মানববন্ধন করে। জেলা প্রশাসক ২ তারিখে তাদের ডেকে এই অবৈধ লটারি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে। আমরা কলারোয়া উপজেলাবাসীরা অনেক খুশি হয়েছি। তিনি কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী

অফিসার রুলী বিশ্বাসকে ধন্যবাদ দিয়ে বলেন, প্রথম থেকে তিনি কলারোয়া উপজেলার সাধারণত মানুষের সাথে ছিলেন। তিনি মানববন্ধন কর্মসূচির পর থেকে নিয়মিত অবৈধ লটারির বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিয়েছে। এই সাংবাদিক নেতা আরও বলেন আজ বন্ধ হয়েছে তবে এই সমাজিক আন্দোলন বন্ধ করলে চলবে না। সবাইকে সঞ্চার থাকতে হবে এই অবৈধ লটারি বিরুদ্ধে। তবে বিষয়ে মেলা মালিক স্বপনের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তিনি মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যাই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top