জামালপুর প্রতিনিধিঃ মামলার তারিখ ২৭/১২/২০২২ এরপর হতে তদন্ত চলছে মামলার বিসয়ে বললো। কিছু যেতে না যেতেই মামলার আয়ু এস আই রফিকুল হাসান বিভিন্ন অযুহাত দিয়ে সময় পার করতে থাকে। মামলার আয়ু কে আসামি এরেস্ট করতে জিজ্ঞেস করলে ওনি জামালপুর সদর থানার ওসি কাজী শাহনেওয়াজ এট সাথে যোগাযোগ করতে বলে। ঐ দিন আর ওসি কাজী শাহনেওয়াজ এর সাথে যোগাযোগ মিলে নি বাদীনি মোসাঃ মৌসুমী আক্তারের। তিনি জামালপুর সদর থানায়
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ২০০০ সংশোধিত ২০২০ যৌতুকের দাবিতে কিল-ঘুষি মারিয়া নির্যাতন করার অপরাধ করেছে মামলার এজাহারে উল্লেখ আছে। এ আইনি ধারায় জামালপুর সদর থানায় ২৭/১২/২০২২ তারিখে মামলা হওয়া সত্যেও আসামি এরেস্ট করছে না মামলার আয়ু এস আই রফিকুল হাসান। মামলা হওয়ার পর ও আসামিকে ধরছেনা পুলিশ ওসি কাজী শাহনেওয়াজ এর কাছে যাওয়ার পর আসামীকে ধরার কথা বললে। আসামী কে ধরবে মিথ্যা সান্তনা দে। এস আই রফিকুল ইসলাম, তদন্ত করার পর। আসামি কাজী রানা কাছে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে। মামলা করার আগে তদন্ত করেছে। তদন্ত কথা বলে। আসামিকে ধরে না। তাদের কাছে জানতে গেলে। তারা কিছু বলে না। আমি একদিন থানায় মামলা কাগজ নিয়ে আসতে গিয়েছিলাম। ওসি আমাকে বলে। আমি নাকি মিথ্যা
মামলা করেছি। আমাকে বলে। আমার নামে মামলা করবে এ বলে আমাকে হুমকি দেয় হুমকি দেওয়ার আগে আসামির বাসা থেকে চারজন লোক এসেছিল। মনে হয় জামালপুর সদর থানার ওসি কাজী শাহনেওয়াজ, আর এসআই রকিবুল ইসলাম, আসামিদের কাছ থেকে গোপনে অর্থের বিনিময়ে আমার মামলাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। আসামিদের বাসায় থেকে লোক আসার পর আমার সাথে ওসি কাজী শাহানেওয়াজ আমার সাথে খারাপ বিএফ করেছে রাগান্বিত ভাবে । আমি একজন সংবাদ কর্মী পরিচয় জানার পরও আমাদের মামলা নিয়ে অবহেলা ও খারাপ আচরণ করে জামালপুর সদর থানার ওসি কাজী শাহনেওয়াজ । আমি কি পুলিশের কাছে বিচার পাব না। আমি এদের বিচার চাই।