প্রতিবেদকঃ মীর ইমরান মাদারীপুর :::: মাদারীপুর জেলা শিবচরের মাদবরচরের ৭৩নং বাখরের কান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের ছত্রছায়ায় আউটসোর্সিংয়ে নিয়োগ পাওয়া মোঃ হান্নান নামের একজন দপ্তরী স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের দিয়ে প্রতিনিয়ত অপেশাদার কার্যক্রম করি আসছে শুধু তাই নয়,গত ২৪ শে জানুয়ারী ,৭৩ নং বাখরের কান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর মেধাবী ছাত্র মোঃ ফাহিম শিকদারকে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে, দপ্তরী মোঃ হান্নান অতকিত ভাবে সজরে থাপ্পর দিলে কানে পুতুল আঘাত লাগে এতে ঘটনাস্থলেই অজ্ঞান হয়ে পড়ে পঞ্চম শ্রেণীর
ঐ ছাত্র ফাহিম শিকদার । পরে স্কুলের ছাত্র ও অন্যান্য শিক্ষকরা এগিয়ে এসে মাথায় পানি ডেলে সুস্থ করে তুলে,সুস্থতার পর প্রধান শিক্ষক মোঃ সামসুল আলম, মোঃ ফাহিম শিকদারকে বলে তোমাকে দপ্তরী হান্নান যে থাপ্পর দিয়েছে এ বিষয়ে তোমার পরিবারের কাউকে বলবে না । শিক্ষকের নির্দেশে মোঃ ফাহিম শিকদার কয়েকদিন বিষয়টি গোপন রাখে হঠাৎ করেই ওই থাপ্পরের কানের ভিতর আঘাতে রক্তক্ষরণ ও কানে প্রচুর ব্যথা অনুভব করলে মোঃ ফাহিম তার বাবা বিষয়টি জানালে ফাহিম কে চিকিৎসা জন্য ঢাকা একটি কানের ডাক্তার দেখানো হয় ডাক্তার বলে ফাহিমের বাম কানের প্রচুর আঘাত
পাওয়ার কারণে কানের ৯৩% নষ্ট হয়েছে এজন্য মোঃ ফাহিম উন্নত চিকিৎসার নিতে হবে। এমন একটি ঘটনাকে গোপন রেখেছে ঐ স্কুলের প্রধান শিক্ষক,প্রতিদিন ক্লাস নিচ্ছে এ বিষয়ে মোঃ ফাহিম শিকদারের পিতা মোঃ মাহবুব আলম, জানান আমার ছেলে ফাহিম শিকদার ৭৩নং বাখরের কান্দি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণীর ছাত্র। তাহার শ্রেণী রোল নং- ১৯, শাখা-ক। গত ২৪/০১/২০১৩ ইং তারিখে আমার ছেলের বাম কানে থাপ্পর মারায় সে পুরোপুরি শ্রবণ শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সামসুল আলম দীর্ঘদিন যাবৎ সহকারী শিক্ষক থাকার পর প্রধান শিক্ষকের
পদোন্নতি পেয়েও একই স্কুলে চাকুরীরত আছেন। এ কারণে অন্যান্য সহকারী শিক্ষকগণ তাহার কথা তেমন শুনতে চান না। দপ্তরী হান্নান ফরাজীকে দিয়ে প্রধান শিক্ষক সামসুল আলম তাহার ব্যক্তিগত কাজ করাতেই বেশি পছন্দ করেন। তাহার ক্ষমতা নিয়ে দপ্তরী হান্নান ফরাজী অত্র বিদ্যালয়ে একের পর এক অপকর্ম করে আসছেন। এ কারণে বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম পুরোপুরি ভেঙ্গে পরেছে। তাই আমি দপ্তরী হান্নান ফরাজীকে চাকুরী হতে অব্যাহতি ও প্রধান শিক্ষকের অত্র বিদ্যালয় হতে বদলীর আবেদন করছি। ৭৩ নং বাখরের কান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরী হান্নান ফরাজীর পঞ্চম
শ্রেণীর মেধাবী ছাত্র মোঃ ফাহিম শিকদারকে আঘাতের এলাকায় তুমুল সমালোচনার ঝড় উঠেছে। এলাকাবাসীর দাবি দপ্তরী হান্নান ফরাজীকে অতি দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। ফাহিম শিকদারের উপর নির্যাতনের বিয়ে একটু অভিযোগ দায়ের করেন শিবচর উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তার বরাবর ভুক্তভোগী মোঃ ফাহিম শিকদারের পিতা। দপ্তরী হান্নান ফরাজী সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার কথা শিকার করে বলেন আমি ফাহিম শিকদারকে কানে থাপ্পর দিয়েছি আস্তে কিন্তু এত দিন পরে আমার বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উদ্দেশ্য পণিত।